রবিবার , ২৮ আগস্ট ২০২২ | ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উপ-সম্পাদকীয়
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. জীবনযাপন
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশগ্রাম
  13. দেশজুড়ে
  14. ধর্ম
  15. নারী ও শিশু

২১ বছর পর সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
আগস্ট ২৮, ২০২২ ৮:২৪ পূর্বাহ্ণ

নব্বইয়ের দশকের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়েছে। দীর্ঘ ২১ বছর পর রোববার (২৮ আগস্ট) ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জাকির হোসেনের আদালতে এ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়।

এদিন সাক্ষ্য দেন মামলার বাদী সোহেল চৌধুরির ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তার সাক্ষ্যগ্রহণ চলমান ছিল।

সংশ্লিষ্ট ট্রাইব্যুনালের সহকারী পাবলিক প্রসিকিউটর (এপিপি) সাদিয়া সুলতানা শিল্পী জাগো নিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সোহেল চৌধুরি হত্যা মামলার আসামি ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজসহ ৯ জন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

এ মামলার আসামিরা হলেন- আদনান সিদ্দিকী, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন/বস লিটন, ফারুক আব্বাসী, সানজিদুল ইসলাম ইমন ও আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।

১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন। সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এ হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ ওঠে।

মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথা-কাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়েছে।

ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করলে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ভেতরে ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান। আসামিদের মধ্যে আদনান খুনের পরপরই ধরা পড়েছিলেন।

মামলাটির তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী ৯ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার দুই নম্বর দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

ওই বছরই আসামিদের মধ্যে একজন হাইকোর্টে আপিল করেন। আপিলের পরিপ্রেক্ষিতে ২০০৩ সাল থেকে দীর্ঘ ১৯ বছর হাইকোর্টের আদেশে মামলাটি স্থগিত ছিল। সর্বশেষ গত ২৭ ফেব্রুয়ারি স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার হলে ফের মামলাটিতে সাক্ষ্যগ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হয়।

 

সর্বশেষ - সারাদেশ

আপনার জন্য নির্বাচিত

নিখোঁজের চারদিন পর পুকুর থেকে তরুণীর মরদেহ উদ্ধার

পশ্চিমবঙ্গের মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পার্থ চট্টোপাধ্যায়

পছন্দের শীর্ষে ফিনিক্স ফাইন্যান্স ফার্স্ট মিউচ্যুয়াল ফান্ড

ম্যাথিউ মিলার যুক্তরাষ্ট্র চায় বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীনভাবে নেতা নির্বাচন করুক

‘মাছ বা মাংস মাসে একবার কেনা মুশকিল হয়ে যায়’

স্বামীকে শ্বাসরোধে হত্যায় স্ত্রীর যাবজ্জীবন, পরকীয়া প্রেমিক খালাস

ধোনির মেয়ের গায়ে বিশ্বজয়ী মেসির সই করা জার্সি

মাঠে বসে আর্জেন্টিনার খেলা দেখলেন মেহজাবীন-তাসনিয়া ফারিণ

বাখমুত নিয়ে ‘কৌশলী’ জবাব জেলেনস্কির, পরে দিতে হলো ব্যাখ্যা

লিবিয়ায় ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড়-বন্যা, দেড় শতাধিক মৃত্যু