দুদক সমন্বিত কক্সবাজার জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক তুষার আহমেদ মামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ঘটনার তদন্তে দ্রুত মাঠে নামবেন দুদক কর্মকর্তারা।
জানতে চাইলে নুরুল হোছাইন বলেন, ১৯৯০ থেকে ২০১৩ পর্যন্ত ২৩ বছর তিনি সৌদি আরবে ছিলেন। সেখানে আয়রোজগার করা টাকা পাঠান বাড়িতে। বিদেশে থাকাকালে ২০০৮ সালের তিনি টেকনাফে দ্বিতল একটি বাড়ি ও দুটি পতিত জমি কেনেন। জ্ঞাত আয়বহির্ভূত কোনো টাকাপয়সা তাঁর নেই। মামলা আইনগতভাবে মোকাবিলা করবেন বলে জানান তিনি।
মামলার বাদী রিয়াজ উদ্দিন বলেন, নুরুল হোছাইন ও তাঁর ভাই আবদুর রহিমের বিরুদ্ধে ইয়াবা ব্যবসার মাধ্যমে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনসংক্রান্তে একটি অভিযোগ দুদক প্রধান কার্যালয় থেকে বিভাগীয় কার্যালয় হয়ে কক্সবাজারে আসে, যার অনুসন্ধান করতে গিয়ে নুরুল হোছাইনকে সম্পদের হিসাব দিতে বলা হয়। তিনি ২০১৮ সালের ২৯ নভেম্বর ডাকযোগে সম্পদের হিসাব দেন, যা যাচাই-বাছাই করে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১ কোটি ৩ লাখ টাকার সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পাওয়া যায়। এটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ১৫ নভেম্বর এ বিষয়ে মামলার অনুমোদন পাওয়া যায়। যার পরিপ্রেক্ষিতে আজ মামলা হয়েছে।