বৃহস্পতিবার , ২২ ডিসেম্বর ২০২২ | ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উপ-সম্পাদকীয়
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. জীবনযাপন
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশগ্রাম
  13. দেশজুড়ে
  14. ধর্ম
  15. নারী ও শিশু

মানবতাবিরোধী অপরাধ নড়াইলের ১০ আসামির পক্ষে সাফাই সাক্ষী ১ জানুয়ারি

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
ডিসেম্বর ২২, ২০২২ ৬:২৩ পূর্বাহ্ণ

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় নড়াইলের লোহাগড়ার ১০ আসামির বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে। এখন আসামিপক্ষের সাফাই সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১ জানুয়ারি দিন ঠিক করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

বুধবার (২১ ডিসেম্বর) ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. শাহিনুর ইসলামের নেতৃত্বে তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এ আদেশ দেন। অন্য দুই সদস্য হলেন- বিচারপতি আবু আহমেদ জমাদার ও বিচারপতি কেএম হাফিজুল আলম।

আদালতে এদিন রাষ্ট্রপক্ষের শুনানিতে ছিলেন প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন। অন্যদিকে আসামিপক্ষে ছিলেন আব্দুস সুবহান তরফদার ও আবদুস সাত্তার পালোয়ান।

প্রসিকিউটর রেজিয়া সুলতানা চমন জাগো নিউজকে বলেন, মামলায় মোট আসামি ছিলেন ১২ জন। এরমধ্যে গ্রেফতার হয়ে কারাগারে ছিলেন চারজন। দুজন জামিনে এবং দুজন এখন কারাগারে। গ্রেফতারের আগেই পলাতক অবস্থায় মারা গেছেন আর দুই আসামি। বাকিরা পলাতক।

এর আগে ২০২০ সালের ৯ নভেম্বর আটক দুই আসামিকে শর্তসাপেক্ষে জামিন দিয়েছিলেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। আসামিরা হলেন নওয়াগ্রামের নবীর শেখের ছেলে দাউদ শেখ এবং ঝিনাইদহ সদরের কোলা (পূর্বপাড়া) মৃত আ. হামিদ মিয়ার ছেলে মো. আব্দুর রশিদ মিয়া। অসুস্থ থাকায় তাদের ঢাকায় ছেলে বা আত্মীয়ের বাড়িতে থাকতে হবে এবং কখনো গ্রামের বাড়ি যেতে পারবেন না শর্তে জামিন দেন আদালত।

রেজিয়া সুলতানা চমন জানান, ঢাকায় অবস্থান করা, পাসপোর্ট থাকলে জমা দেওয়াসহ কয়েকটি শর্তে মেডিকেল গ্রাউন্ডে দাউদ শেখকে ২ ডিসেম্বর এবং আব্দুর রশিদকে ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত জামিন দেওয়া হয়।

২০১৭ সালের ২৭ জুলাই নড়াইলের লোহাগড়ার নওয়াগ্রামের নবীর শেখের ছেলে দাউদ শেখসহ যশোর-নড়াইলের ১২ জনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন চূড়ান্ত করে তদন্ত সংস্থা। ৪৩৪ পৃষ্ঠার প্রতিবেদনে তাদের বিরুদ্ধে পাঁচ অভিযোগ আনা হয়।

অপরদিকে ২০১৯ সালের ২৪ নভেম্বর ঝিনাইদহ সদরের কোলা (পূর্বপাড়া) মৃত আ. হামিদ মিয়ার ছেলে মো. আব্দুর রশিদ মিয়াসহ তিনজনের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন চূড়ান্ত করে তদন্ত সংস্থা। এ তিনজনের বিরুদ্ধে ২০১৬ সালের ২৭ জুন তদন্ত শুরু হয়। তাদের বিরুদ্ধে মুক্তিযুদ্ধের সময় অপহরণ, আটক, নির্যাতন ও হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে।

সর্বশেষ - সারাদেশ