শুক্রবার , ২৩ ডিসেম্বর ২০২২ | ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উপ-সম্পাদকীয়
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. জীবনযাপন
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশগ্রাম
  13. দেশজুড়ে
  14. ধর্ম
  15. নারী ও শিশু

ব্যবসায়ীকে ছুরিকাঘাত, কারাগারে কাউন্সিলর

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
ডিসেম্বর ২৩, ২০২২ ১:১৪ অপরাহ্ণ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় মোটরসাইকেল ওয়ার্কশপ ব্যবসায়ী তোফাজ্জল হোসেনকে ছুরিকাঘাত এবং দোকান ভাঙচুরের ঘটনায় কাউন্সিলর ইব্রাহিম মিয়া সুজনকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।

শুক্রবার দুপুরে সুজনকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়।

পুলিশের সহযোগিতায় র‌্যাব-৯ সিলেটের শায়েস্তাগঞ্জ ক্যাম্পের একটি দল পৌরশহরের রাধানগর দাসপাড়া থেকে বৃহস্পতিবার রাতে তাকে গ্রেফতার করে বলে আখাউড়া থানার ওসি আসাদুল ইসলাম যুগান্তরকে নিশ্চিত করেছেন।

তিনি আখাউড়া পৌরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর এবং রাধানগর বণিকপাড়ার বাসিন্দা মুরাদ মিয়ার ছেলে। আহত তোফাজ্জল হোসেন পৌরশহরের নারায়ণপুরের বাসিন্দা।

আখাউড়া থানা সূত্রে জানা গেছে, পৌরশহরের সড়ক বাজারের মায়াবী সিনেমা হল মোড়ের খালপাড়ে তোফাজ্জল হোসেন তার দোকান নির্মাণ কাজ করছেন। ওই দোকানের সীমানা নিয়ে পৌরশহরের খালাজুরা গ্রামের আব্দুল আজিজ মিয়ার সঙ্গে তোফাজ্জলের দীর্ঘদিন থেকে বিরোধ চলে আসছিল।

পূর্ব বিরোধের জেরে বুধবার দুপুরে আজিজ মিয়ার পক্ষ হয়ে পৌর কাউন্সিলর সুজন মিয়া ও তার সাঙ্গোপাঙ্গরা তোফাজ্জল হোসেনের দোকানের নির্মাণ কাজে বাধা দেয়। এ সময় তোফাজ্জল হোসেন প্রতিবাদ করলে কাউন্সিলর সুজন মিয়ার নির্দেশে তার সহযোগীরা তোফাজ্জলকে মারপিট শুরু করে। একপর্যায়ে সুজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে তোফাজ্জল হোসেনের পিঠে ছুরিকাঘাত করে। এতে তার পিঠে গুরুতর জখম হয়।

এ ঘটনায় তোফাজ্জলের বড়ভাই মো. জামির হোসেন বাদী হয়ে বুধবার রাতেই থানায় মামলা দেন। ওই মামলায় পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইব্রাহিম মিয়া সুজন, তার পিতা মুরাদ মিয়া এবং কাউন্সিলরের দুই ভাইসহ ৬ জনকে আসামি করা হয়।

আখাউড়া থানার ওসি আসাদুল ইসলাম যুগান্তরকে বলেন, গ্রেফতারকৃত কাউন্সিলর সুজনের বিরুদ্ধে থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। তাকে কারাগারে সোপর্দ করা হয়েছে। তার বাবা ও ভাইসহ অন্য আসামিদেরও গ্রেফতারে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পুলিশ।

 

সর্বশেষ - সারাদেশ