সোমবার , ৩০ জানুয়ারি ২০২৩ | ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উপ-সম্পাদকীয়
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. জীবনযাপন
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশগ্রাম
  13. দেশজুড়ে
  14. ধর্ম
  15. নারী ও শিশু

তথ্য অধিকার আইনে সাংবাদিকদের অনীহা, খোদ কমিশনের ১২ ‘প্রতিবন্ধকতা’

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
জানুয়ারি ৩০, ২০২৩ ৫:৪৮ অপরাহ্ণ

তথ্য অধিকার জাতিসংঘ স্বীকৃত নাগরিক অধিকার। এই অধিকার প্রতিষ্ঠা ও প্রয়োগে বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশও রয়েছে আইন। ২০০৯ সালে করা ওই আইনটির মাধ্যমে ২০টি বিষয় ও আট প্রতিষ্ঠান ছাড়া যে কোনো বিষয় বা প্রতিষ্ঠানের কাছে তথ্য চাইতে পারবেন নাগরিকরা। নিয়মিত তথ্যপ্রবাহের মধ্যে থাকা সাংবাদিকদের আইনটি বেশি প্রয়োজন হলেও তাদের মধ্যেই দেখা যায় অনীহা। আর আইন বাস্তবায়নে ১২টি প্রধান প্রতিবন্ধকতা বা চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলে জানায় খোদ তথ্য কমিশন।

সাধারণত বিভিন্ন আইনে নাগরিকের ওপর ক্ষমতা প্রয়োগ করে রাষ্ট্র। কিন্তু এই আইনে রাষ্ট্র বা কর্তৃপক্ষের ওপর ক্ষমতা আরোপ করতে পারেন নাগরিকরা। জনগণের ক্ষমতায়নের অনন্য দৃষ্টান্ত এই আইন। তথ্য অধিকার প্রতিষ্ঠিত হলে প্রশাসনে দুর্নীতি রোধ হয়, স্বচ্ছতা আসে এবং জবাবদিহি তৈরি হয়। প্রশাসনে জনসম্পৃক্ততা বাড়লে সরকার জনপ্রিয় হয়। তাই আইনটির প্রয়োগ আরও বাড়ানোর দাবি সংশ্লিষ্টদের।

 সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য তথ্য কমিশনসহ সবাইকে প্রো-অ্যাক্টিভ ভূমিকা নিতে হবে। একদিন দুদিনে হয়ে যাবে না, সময় লাগবে। অনেকে তথ্য চায় না, কারণ উন্মুক্তভাবে তারা তথ্য পেয়ে যায়। তবে যারা তথ্য চেয়ে হয়রানির শিকার হয়, তাদের জন্য পরামর্শ হচ্ছে, তারা যেন অন্তত অভিযোগটা করে।

তথ্য অধিকার আইনের ব্যবহার ও প্রয়োগ নিয়ে মাঠ পর্যায়ে সক্রিয় ২৫ জন সাংবাদিকের অভিজ্ঞতা নিয়েছে জাগো নিউজ। এর মধ্যে সিংহভাগেরই এ আইন প্রয়োগের অভিজ্ঞতা নেই। তারা কখনো এ আইন প্রয়োগ করে তথ্য চাননি। বাকি ২৫-৩০ শতাংশ আইন মেনে তথ্য চেয়েছেন। কিন্তু তাদের অনেকের অভিজ্ঞতাও নেতিবাচক। যথা সময়ে তথ্য পাননি, হয়রানির শিকার হয়েছেন বা একেবারেই তথ্য দেওয়া হয়নি। তবে অধিকাংশই আইনটির পূর্ণাঙ্গ প্রয়োগ করেননি।

যারা তথ্য অধিকার আইনে তথ্য চাননি তাদের বক্তব্য, সাংবাদিকতার বাস্তবতা হলো তাৎক্ষণিক তথ্য এনে নিউজ করা। কিন্তু তথ্য অধিকার আইনে সেটা সময়সাপেক্ষ বিষয়। আবার কর্মকর্তা চাইলেই তথ্য না দিয়ে সময়ক্ষেপণ এবং হয়রানি করতে পারবেন। যে কারণে তারা এ আইনে আগ্রহী নন।

এ বিষয়ে দৈনিক প্রথম আলোর জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক আরিফুর রহমান জাগো নিউজকে বলেন, দুটো কারণে এই আইনের আওতায় তথ্য চাইনি। প্রথমত, প্রক্রিয়াটি দীর্ঘমেয়াদি। দ্বিতীয়ত, আমার আবেদনটি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে আলোচনা-পর্যালোচনা হবে, অনেক অফিসার নামটি মার্ক করবেন এবং সোর্স পরে তথ্য দিতে সাই ফিল করবেন।

বাংলানিউজের ডেপুটি চিফ অব করেসপনডেন্টস এস এম এ কালাম বলেন, আমরা তো নগদ তথ্য এনে নিউজ করার লোক। দীর্ঘদিন অপেক্ষায় থাকতে হয় বলে এটা আমার কাজে লাগেনি। একবার সিইসিতে চাওয়ার প্রস্তুতি নিয়েছিলাম, সময় দেখে আর করিনি।

তথ্য চেয়ে হয়রানির শিকার, চাননি প্রতিকার

বাংলানিউজের সিনিয়র করেসপনডেন্ট জাফর আহমদ জাগো নিউজকে বলেন, কমপক্ষে ২০ বার এই আইনের আওতায় প্রক্রিয়া অনুসরণ করে তথ্য চেয়েছি। পেয়েছি ৮ থেকে ১০ বার। যখন পাইনি অজুহাত দেখিয়েছে তথ্য প্রস্তুত নেই, তাই দেওয়া যাবে না। কখনো কখনো বারবার ঘোরানোর ফলে বিরক্ত হয়ে আর তথ্য নিতে যাইনি বা প্রয়োজন শেষ হয়ে গেছে। মামলাও করা হয়নি।

আমাদের অর্থনীতির স্পেশাল করেসপনডেন্ট এম মোশাররফ হোসাইন বলেন, যতটুকু মনে পড়ে গত বছর অন্তত ছয়বার চেয়েছি, একবারও পাইনি।

ইংরেজি দৈনিক নিউ নেশনের সিনিয়র রিপোর্টার কামরুজ্জামান বাবলু বলেন, একবার চেয়েছিলাম দুদকে। নানান ছুঁতোয় তথ্য দেয়নি।

দৈনিক কালবেলার রিপোর্টার সানাউল হক সানী বলেন, আমি দুবার আবেদন করেছিলাম। কিন্তু তারা পূর্ণাঙ্গ তথ্য দেয়নি। নিজেদের মতো করে দিয়েছে, যেটুকুতে তাদের রিস্ক নেই। সেটি আমার কাজে লাগেনি।

আমাদের কাগজের প্রকাশক ও সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন ফারুক জাগো নিউজকে বলেন, তথ্য অধিকার আইনে দুবার দুই জায়গায় তথ্য চেয়েছি। দুবারই পেয়েছি। তবে দ্বিতীয়বার বহু ভুগতে হয়েছে। কারণ তারা তথ্য দিতে চায়নি বলে হয়রানি করেছে। একই বিষয়ে চারবার আবেদন করেছি। তবে কোনোবারই নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তথ্য দেয়নি।

জাগো নিউজের ডেপুটি চিফ রিপোর্টার মাসুদ রানা বলেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে একবার তথ্য চেয়েছিলাম, কোনো তথ্য কিংবা জবাব দেয়নি, মনে হয়েছে আবেদনটি ফেলে দিয়েছে। আমি কোনো রিসিভ কপিও রাখিনি তখন।

সাংবাদিক নূর মোহাম্মদ বলেন, দুবার আবেদন করেছিলাম, এর মধ্যে একবার সঠিক তথ্য পেয়েছি। আরেকবার আংশিক পেয়েছি।

 ‘আইনটি সব নাগরিকের জন্য। স্বল্পসংখ্যক সাংবাদিকের ওপর জরিপ করে এর প্রয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তোলা ঠিক হবে না। তবে, সাংবাদিকদের এই আইনে অনীহা কেন, সেটি জানা দরকার।

বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ

তথ্য অধিকার নিয়ে অনীহা বা হয়রানির সমাধানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ও সাংবাদিকতার অধ্যাপক আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক জাগো নিউজকে বলেন, ‘তথ্য অধিকার আইনে স্পষ্ট বলা আছে- যে কোনো তথ্য জনগণ পাওয়ার অধিকার রাখে। জনগণের পক্ষ থেকে সাংবাদিকরা তথ্য সংগ্রহ করেন এবং প্রচার করেন। আমি মনে করি, তথ্য অধিকার আইনের পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন নির্ভর করবে যারা সাধারণ মানুষের পক্ষে তথ্য সংগ্রহ করেন- সেই সাংবাদিকদের ওপর। তারা যদি সচেতন থাকেন, তাহলে তথ্য না দেওয়ার কোনো কারণ নেই। আইন অনুসরণ করলে তারা তথ্য দিতে বাধ্য।’

তিনি বলেন, ‘যে সাংবাদিক সদস্যরা তথ্য চেয়ে পাননি তাদের উচিত কমিশনের দ্বারস্থ হওয়া। কারণ তথ্য অধিকার আইনটি স্বয়ংসম্পূর্ণ আইন। যে কোনো আইনে কিছু সীমাবদ্ধতা থাকে। যারা এটি অনুসরণ করেন, তারা বলতে পারবেন। কিন্তু আমি মনে করি, তথ্য অধিকার আইন যে অবস্থায় আছে, সেটাও যদি পরিপূর্ণভাবে আমরা অনুসরণ করি, তাহলে রাষ্ট্রীয় প্রশাসনসহ বিভিন্ন সংস্থা তথ্য দিতে বাধ্য থাকবে। এই আইন সেটাই কিন্তু বলে।

 তথ্য অধিকার আইনে স্পষ্ট বলা আছে- যে কোনো তথ্য জনগণ পাওয়ার অধিকার রাখে। জনগণের পক্ষ থেকে সাংবাদিকরা তথ্য সংগ্রহ করেন এবং প্রচার করেন। আমি মনে করি, তথ্য অধিকার আইনের পরিপূর্ণ বাস্তবায়ন নির্ভর করবে যারা সাধারণ মানুষের পক্ষে তথ্য সংগ্রহ করেন- সেই সাংবাদিকদের ওপর।

জাতীয় প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন জাগো নিউজকে বলেন, ‘বর্তমান সরকার সবার তথ্য অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে ২০০৯ সালে তথ্য অধিকার আইনটি করেছে। এটি শুধু সাংবাদিকদের জন্য নয়, সাধারণ নাগরিকরাও এতে উপকৃত হয়, যে তথ্য চায়, সেটি পেতে পারে। কিছু নিয়ম আছে, ফরম পূরণ করে জমা দিতে হয়, কিছু সময় অপেক্ষা করতে হয়।’

‘সাংবাদিকদের জন্য হয়তো এটা সময়সাপেক্ষ হয়ে যায়, কারণ সাংবাদিকরা চায় তাৎক্ষণিকভাবে তথ্য পেতে। তবে অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে কিন্তু সময় নিয়ে করতে হয়, সবকিছুই তাড়াহুড়া করে করা যায় না। তখন কিন্তু সময় নিয়ে আবেদন করবে। তথ্য না পেলে অভিযোগ করার ব্যবস্থা আছে। সবকিছুই আইনে আছে। সাংবাদিকদের কিন্তু তাদের অধিকারটা আদায় করে নিতে হবে। তথ্য না দিলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নজিরও আছে। এই আইনটি খুবই ভালো আইন। তবে, এটি নির্ভর করবে সাংবাদিকের দক্ষতা এবং তথ্য বের করে আনার আন্তরিকতার ওপর।’

ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান জাগো নিউজকে বলেন, ‘আইনটি সব নাগরিকের জন্য। স্বল্পসংখ্যক সাংবাদিকের ওপর জরিপ করে এর প্রয়োগ নিয়ে প্রশ্ন তোলা ঠিক হবে না। তবে, সাংবাদিকদের এই আইনে অনীহা কেন, সেটি জানা দরকার। তারা কি জানে না, নাকি এটি তাদের প্রয়োজন পড়ে না? অনীহার কারণ যেটিই হোক, সেটি চিহ্নিত করে সমাধান করলে হয়তো সমস্যাটির সমাধান সহজ হবে।’

প্রধান তথ্য কমিশনার সুরাইয়া বেগম জাগো নিউজকে বলেন, ‘সমস্যা সমাধানের জন্য তথ্য কমিশনসহ সবাইকে প্রো-অ্যাক্টিভ ভূমিকা নিতে হবে। একদিন দুদিনে হয়ে যাবে না, সময় লাগবে। অনেকে তথ্য চায় না, কারণ উন্মুক্তভাবে তারা তথ্য পেয়ে যায়। তবে যারা তথ্য চেয়ে হয়রানির শিকার হয়, তাদের জন্য পরামর্শ হচ্ছে, তারা যেন অন্তত অভিযোগটা করে।’

তিনি বলেন, ‘আমাদের কাছে যারা এসেছে বা অভিযোগ করেছে, তারা কিন্তু প্রতিকার পেয়েছে। আমরা আমাদের বার্ষিক প্রতিবেদনে সে চিত্র তুলে ধরেছি।’

প্রধান তথ্য কমিশনারের বক্তব্যের সত্যতা মেলে বার্ষিক প্রতিবেদনে। তথ্য কমিশন পুরো বছরে বেশ কয়েকটি অভিযোগ পেয়েছে এবং নিষ্পত্তি করেছে, যার বিস্তারিত তারা ওয়েবসাইটেও প্রকাশ করেছে। তবে তথ্য কমিশন খোদ ‘তথ্য অধিকার আইন ২০০৯’ বাস্তবায়নে ১২টি প্রতিবন্ধকতা/চ্যালেঞ্জ তুলে ধরেছে। পাশাপাশি সমাধানে পাঁচটি সুপারিশও করেছে। যেগুলা সাংবাদিকদের অনেক অভিজ্ঞতার সঙ্গে মিলে যায়।

তথ্য অধিকার আইন বাস্তবায়নে গুরুত্বপূর্ণ ১২ চ্যালেঞ্জ

১. তথ্য কমিশনের সীমিত নিজস্ব জনবল তথ্য অধিকার বাস্তবায়নে একটি অন্যতম প্রতিবন্ধকতা।

২. তৃণমূল পর্যায়ের জনগণের তথ্য অধিকার আইন বিষয়ে জানার অভাব।

৩. প্রতিটি তথ্য প্রদান ইউনিটে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নিয়োগ না দেওয়া এবং তথ্যের হালনাগাদ না করায় জনগণ এই আইন প্রয়োগে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।

৪. শুধু দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে তথ্য অধিকার আইনের আওতায় শান্তি দেওয়া যায়। কর্তৃপক্ষ ও আপিল কর্তৃপক্ষের জবাবদিহি নিশ্চিত করা সম্ভব হয় না।

৫. তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ একটি প্রযুক্তিবান্ধব আইন হলেও সাধারণ নাগরিক এ বিষয়ে অবগত নয়।

৬. সচিবালয় নির্দেশমালা, ২০১৪ এবং তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ ও তথ্য অধিকার (তথ্য সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা) প্রবিধানমালা, ২০১০ অনুসরণে তথ্য সংরক্ষণ করা।

৭. কর্তৃপক্ষের স্ব-প্রণোদিতভাবে তথ্য প্রকাশে অনীহা।

৮. কর্তৃপক্ষের সিটিজেন চার্টার বাস্তবায়ন না করা।

৯. তথ্য অধিকার আইনে আপিল কর্তৃপক্ষ নির্ধারণে সমস্যা।

১০. তথ্য অধিকার আইনে তথ্য সরবরাহ বিষয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার অনুমোদন চাওয়ার বিষয়ে অস্পষ্টতা রয়েছে।

১১. দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ভৌত সুযোগ-সুবিধার অভাব, লজিস্টিক সামগ্রীর অভাব।

১২. তথ্য অধিকার আইনে তথ্য সরবরাহে কোনো আর্থিক বরাদ্দ থাকা।

তথ্য অধিকার আইন বাস্তবায়নে ৫ সুপারিশ

১. তথ্য অধিকার আইনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার ভৌত সুবিধা ও আর্থিক বরাদ্দ নিশ্চিত করা যেতে পারে।

২. আইনটির বাস্তবায়নে তথ্য কমিশনের জনবল বাড়াতে অর্গানোগ্রাম অনুমোদনের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। অর্গানোগ্রাম দ্রুত অনুমোদনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করা যেতে পারে।

৩. তথ্য অধিকার আইন বাস্তবায়নে চার স্তরের কমিটিকে জোরালো ভূমিকা পালন করতে হবে। কমিটিগুলোর মাধ্যমে আইনটি প্রচার ও প্রসারের উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে এবং মনিটরিং করা যেতে পারে।

৪. ‘টেকসই উন্নয়ন সাধনে অবাধ তথ্য প্রবাহ নিশ্চিতকরণ’ প্রকল্প অনুমোদনের জন্য তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। প্রকল্প দ্রুত অনুমোদনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।

৫. আরটিআই অনলাইন ট্র্যাকিং সিস্টেম ব্যবহার করে তথ্য অধিকার আইনে আবেদন, আপিল ও অভিযোগ দায়ের করার জন্য মাঠ প্রশাসনে সচেতনতা বাড়ানো যেতে পারে।

সর্বশেষ - সারাদেশ

আপনার জন্য নির্বাচিত

আগাম বার্তা ছাড়াই বন্ধ করে দেওয়া হবে ‘ছদ্মবেশী’ টুইটার অ্যাকাউন্ট

বিশ্বে প্রতি ১০ নারীর একজন পিসিওএস রোগে আক্রান্ত

কুয়েতকে হারিয়ে আজ ইতিহাস গড়তে পারবে বাংলাদেশ?

রাষ্ট্রপতির ভাষণের খসড়া অনুমোদন মন্ত্রিসভায়

সিসোদিয়ার চিঠি মোদি শিক্ষার গুরুত্ব বোঝেন না, তাঁর শিক্ষাগত যোগ্যতা ভারতের জন্য বিপজ্জনক

পিলখানা ট্র্যাজেডি বয়সের ভারে ন্যুব্জ শরীর, চোখের জলে ভিজলো সন্তানের কবর

‘স্বপ্ন’ এখন বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায়

সাগরে গভীর নিম্নচাপ, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ট্রাকচাপায় অটোরিকশার ২ যাত্রী নিহত

ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ওয়ানডে সিরিজের দল ঘোষণা, নতুন মুখ তৌহিদ হৃদয়