ওই ছাত্রীর নাম জেসমিন আক্তার ওরফে পিংকি (১৮)। তিনি সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার কাজিরহাট কাওরিয়া গ্রামের জাকির হোসেনের মেয়ে। তিনি যশোরের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্রী ছিলেন।
পুলিশ জানায়, কলারোয়া উপজেলার দক্ষিণ বুরুজবাগান গ্রামের আহসান হাবিবের বাড়ির একটি সেপটিক ট্যাংকের ভেতর এক ছাত্রীর অর্ধগলিত লাশ রয়েছে, গোপন সূত্রে এমন খবর পেয়ে আজ শুক্রবার বেলা তিনটার দিকে সেখান অভিযান চালায় পুলিশ। এ সময় ওই বাড়ির সেপটিক ট্যাংক থেকে জেসমিনের অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
এ বিষয়ে শার্শা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) এস এম আকিকুল ইসলাম বলেন, আহসান হাবিবের বাড়ির সেপটিক ট্যাংকের ভেতর থেকে জেসমিন আক্তারের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। ৯-১০ দিন আগে জেসমিনকে হত্যা করে লাশ সেপটিক ট্যাংকের ভেতর ফেলে রাখা হয়ে থাকতে পারে। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।