এ ছাড়া শিশু সমাবেশ, বিভিন্ন প্রতিযোগিতা, বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা অনুষ্ঠান এবং ১০ বিশিষ্টজনকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। আলোচনা ও সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন মনজুর আলম।
সভাপতির বক্তব্যে মনজুর আলম বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতির মুক্তিদূত এবং স্বাধীনতার মহান স্থপতি। তাঁকে নিয়ে কোনো ধরনের বিতর্ক কাম্য নয়। তিনি না হলে বাঙালি নামের কোনো জাতির একটি রাষ্ট্র পৃথিবীর বুকে স্থান পেত না।’
মনজুর আলম আরও বলেন, ‘আমি বেঁচে থাকলে জাতির পিতার জন্মবার্ষিকীতে প্রতিবছর ১ ফুট করে কেকের পরিমাণ বড় হবে।’ তিনি জাতির পিতার আদর্শ ধারণ করে সবাইকে দেশপ্রেমী হওয়ার আহ্বান জানান।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন হোছনে আরা মনুজর ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের ট্রাস্টি মোহাম্মদ সাইফুল আলম। অন্যান্যের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন সাবেক কাউন্সিলর সিরাজুল ইসলাম, মোস্তফা হাকিম বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের অধ্যক্ষ মোহাম্মদ আলমগীর প্রমুখ।
সংবর্ধিত ১০ গুণীজন হলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ইফতেখার উদ্দিন চৌধুরী, চট্টগ্রাম মহানগর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার মোজাফ্ফর আহমদ, জামিয়া সুন্নিয়া আহমদিয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা জালাল উদ্দিন আলকাদেরী (মরণোত্তর), চিকিৎসক এম এ ওয়াহেদ, স্থপতি বিধান বড়ুয়া, গণপূর্ত বিভাগ চট্টগ্রামের নির্বাহী প্রকৌশলী জহির রায়হান, ছড়াকার রাশেদ রউফ, এনায়েত বাজার মহিলা কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ তহুরীন সবুর, শিক্ষক রফিক আহমেদ, শিক্ষক নুরুল হক চৌধুরী ও শিক্ষক দেলোয়ার হোসেন মজুমদার।