আশরাফ আলী, আব্দুর রশিদ, শহীদুল ইসলামসহ প্রতিবেশী জানান, সকালে তিনি পরিবার ও এলাকাবাসীর সঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করতে কেরামতিয়া স্কুল সংলগ্ন কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে যান। নামাজ আদায় শেষে মাঠেই অসুস্থ হন। স্বজনরা তাকে ধরাধরি করে পাশের স্কুলের বারান্দায় নিলে সেখানে তার মৃত্যু হয়।
পরে যেখানে তার মৃত্যু হয়েছে সেই ঈদগাহ মাঠে জানাজা শেষে বিকেলে পারিবারিব কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়।উপজেলা চেয়ারম্যান মোস্তাফা জামান গণমাধ্যমে জানান, ঈদের দিনে তার এই মৃত্যু পরিবারের জন্য বেদনাদায়ক। শুনেছি উনি ভালো মানুষ ছিলেন। মহান সৃষ্টিকর্তা যেন তাকে জান্নাতবাসী করেন।