বৃহস্পতিবার , ৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উপ-সম্পাদকীয়
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. জীবনযাপন
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশগ্রাম
  13. দেশজুড়ে
  14. ধর্ম
  15. নারী ও শিশু

সৌরজগতে নতুন গ্রহ, আকার পৃথিবীর মতো

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
সেপ্টেম্বর ৭, ২০২৩ ১০:৫৮ পূর্বাহ্ণ

সৌরজগতের শীতলতম গ্রহ নেপচুনের ঠিক পিছনে কুইপার বেল্টে লুকিয়ে থাকতে পারে নতুন একটি গ্রহ। ধারণা করা হচ্ছে, এটির আকারে আমাদের পৃথিবীর মতো হলেও ভর ও আয়তনে কয়েকগুণ বড় হতে পারে। এটির ভর পৃথিবীর তুলনায় দেড় থেকে তিনগুণ বেশি হবে। গ্রহটির অবস্থান সূর্য থেকে ৫০০ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল ইউনিট (প্রায় ১৫ কোটি কিলোমিটার বা ৯ কোটি ৩০ লাখ মাইল) দূরে হতে পারে।

দ্য অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল জার্নালে প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্র থেকে জানা যায়, জাপানের কিন্দাই বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী প্যাট্রিক সোফিয়া লাইকাওকা ও দেশটির ন্যাশনাল অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল অবজারভেটরির বিজ্ঞানী তাকাশি ইটো কুইপার বেল্ট ও ট্রান্স-নেপচুনিয়ান অবজেক্ট নিয়ে গবেষণা করছিলেন। এ গবেষণা করতে গিয়েই নতুন ওই গ্রহের অস্তিত্ব টের পান তারা।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, কোটি কোটি বছর আগে সূর্য থেকে যেসব গ্রহ তৈরি হয়েছিল, সেখানে একটি ডোনাট আকৃতির বলয় থেকেই কুইপার বেল্টের সৃষ্টি। পৃথিবী থেকে অনেক দূরে হওয়ায় বিজ্ঞানীরা সেখানে পৌঁছাতে পারেননি ও স্পষ্ট কোনো ধারণা পাননি।

জানা যায়, ১৯৫১ সালে ডাচ-আমেরিকান জ্যোতির্বিজ্ঞানী জেরার্ড কুইপার এ গ্রহের অস্তিত্ব রয়েছে বলে জানান। পরবর্তীতে তার নামেই এটির নামকরণ করা হয়।

দ্য অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল জার্নালে প্রকাশিত প্রবন্ধে বলা হয়, অন্য বস্তুর ওপর এর মহাকর্ষ প্রভাব থাকায় এটিকে গ্রহ হিসেবে ধরা হচ্ছে। এর আগেও বিজ্ঞানীরা এই গ্রহের অস্তিত্বের আভাস পেয়েছিলেন। তবে তখন এর আকার এত বড় বলে মনে হয়নি।

চলতি বছর জুলাইয়ে বিজ্ঞানীরা বলেছিলেন, বৃহস্পতি ও ইউরেনাস আকৃতির গ্রহ সৌরজগতের প্রান্তে থাকতে পারে, যা এখনো আবিষ্কার হয়নি। নতুন এই গ্রহের দূরত্ব ‘প্লানেট এক্স’ থেকেও দূরে।

২০২০ সালের গবেষণায় বিজ্ঞানীরা একটি নবম গ্রহের প্রস্তাব করেছিলেন। বেশিরভাগ মানুষ প্লুটোকে নবম গ্রহ বলে মনে করেন, কিন্তু এটিকে ২০০৬ সালে একটি বামন গ্রহ (গ্রহও নয়, উপগ্রহও নয়) হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করা হয়েছিল। অন্যদিকে বলা হয়েছিল, আসলেই যদি নতুন গ্রহটির অস্তিত্ব থেকে থাকে, তাহলে পৃথিবীর চেয়ে দেড় থেকে তিনগুণ বড় হবে।

সৌরজগতে এমন কিছু মহাজাগতিক বস্তু আছে যেগুলোকে গ্রহও বলা যায় না, উপগ্রহও বলা যায় না। গ্রহ নয় কারণ এগুলো সাধারণ গ্রহ থেকে আকারে ছোট। আবার উপগ্রহও নয়, কারণ এগুলো কোনো গ্রহকে কেন্দ্র করে ঘোরে না। এগুলোকেই বলা হয় বামন গ্রহ। এ পর্যন্ত বিজ্ঞানীরা সৌরজগতে মোট পাঁচটি বামন গ্রহের সন্ধান পেয়েছেন। এর মধ্যে প্লুটোর সবচেয়ে পরিচিত। বাকি চারটি হলো: এরিস, সেরেস, মাকেমাকে ও হাউমেয়া।

এর আগে গত ১৭ মে পৃথিবীর আকৃতির সমান নতুন একটি এক্সোপ্লানেট বা গ্রহের সন্ধান দিয়েছিলেন মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। নতুন এ গ্রহের নাম দেওয়া হয়েছিল এলপি ৭৯১-১৮ডি। এক্সোপ্ল্যানেটটির অবস্থান পৃথিবী থেকে ৯০ আলোকবর্ষ দূরে ক্রেটার নক্ষত্রমণ্ডলে। আমাদের সৌরজগতের বাইরে খুঁজে পাওয়া গ্রহগুলোকেই এক্সোপ্ল্যানেট বলা হয়।

সূত্র: বিবিসি ও অন্যান্য

সর্বশেষ - সারাদেশ

আপনার জন্য নির্বাচিত

পারফরম্যান্সের ব্যাখ্যা চাওয়ায় ন্যাশনাল ব্যাংক এমডির পদত্যাগ

যাত্রী কল্যাণ সমিতি ৫ বছরে সড়কে ৩৯ হাজার ৫২২ প্রাণহানি, ৩৯৪১ জনই শিক্ষার্থী

জার্মানির মিউনিখ আ.লীগের নতুন কমিটি

সরকারি ঘর পেতে আওয়ামী লীগ নেতাকে দেওয়া টাকা ফেরত পেলেন ৫ নারী

রাস্তার আন্দোলনে দাবি বাস্তবায়ন হবে না: বিএনপিকে তোফায়েল

দুগ্ধ বাজারজাত সমস্যায় ‘হোঁচট’ খামারিদের, সমাধান কোথায়?

জি২০ সম্মেলন ৭ সেপ্টেম্বর ভারত আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন

সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজের খরচ ৬ লাখ ৮৩ হাজার

গাজায় গণহত্যার পেছনে মূল অপরাধী পশ্চিমা দেশগুলো: এরদোয়ান

‘রোহিঙ্গা বিষয়ে বাংলাদেশের চীননির্ভরতার বদল দরকার’