ই’র সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. আমিন হেলালী জানান, বাংলাদেশের বিপুল মানবসম্পদ রয়েছে, তবে কৃষি জমি সীমিত। অন্যদিকে, বেলারুশের প্রচুর জমি রয়েছে, অথচ জনসংখ্যা অনেক কম। পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে কৃষি উৎপাদন ও প্রক্রিয়াজাতকরণে সুফল পেতে পারে উভয় দেশ। বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত কৃষিপণ্য, ওষুধ, সিরামিক, কাগজ তৈরির কাঁচামাল (পেপার পাল্প), পর্যটনসহ তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নে বেলারুশের বিনিয়োগ আহ্বান করেন তিনি। এছাড়া, বাংলাদেশ থেকে কৃষিপণ্য ও মানবসম্পদ উন্নয়নে বেলারুশের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন মো. আমিন হেলালী।
এ সময়, বাংলাদেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তাদের জন্য ভিসা ব্যবস্থা সহজীকরণে বেলারুশের ডেপুটি ফরেন মিনিস্টারের সহযোগিতা চান ব্যবসায়ী নেতাদের।
বৈঠকে বাংলাদেশ ও বেলারুশের ব্যবসায়ীদের মধ্যে বাণিজ্যিক যোগাযোগ ও সমন্বয় আরও জোরদার করার ওপর গুরুত্ব দেন দেশটির ডেপুটি ফরেন মিনিস্টার এভজেনি শেস্তাকোভ। বাংলাদেশ থেকে ফল, পাটসহ কৃষিপণ্য আমদানিতে আগ্রহের কথা জানান তিনি। সেই সঙ্গে, মেডিকেল কর্মী তৈরিসহ তরুণদের দক্ষতা উন্নয়নে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করার ব্যাপারেও নিজেদের আগ্রহের কথা ব্যক্ত করেন বেলারুশের ডেপুটি ফরেন মিনিস্টার।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন এফবিসিসিআই -এর পরিচালক, ব্যবসায়ী নেতা, সরকারি কর্মকর্তাসহ প্রমুখ।