বুধবার , ১৮ অক্টোবর ২০২৩ | ১৫ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
  1. অর্থনীতি
  2. আইন-আদালত
  3. আন্তর্জাতিক
  4. উপ-সম্পাদকীয়
  5. কৃষি ও প্রকৃতি
  6. ক্যাম্পাস
  7. খেলাধুলা
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. জীবনযাপন
  11. তথ্যপ্রযুক্তি
  12. দেশগ্রাম
  13. দেশজুড়ে
  14. ধর্ম
  15. নারী ও শিশু

খ্যাতিমান চলচ্চিত্রকার শফি বিক্রমপুরী মারা গেছেন

প্রতিবেদক
নিউজ ডেস্ক
অক্টোবর ১৮, ২০২৩ ৭:৩৩ পূর্বাহ্ণ

খ্যাতনামা চলচ্চিত্রকার ও রাজনীতিবিদ শফি বিক্রমপুরী মারা গেছেন। বুধবার (১৮ অক্টোবর) ভোর ৪টায় ব্যাংককের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

পরিচালক সমিতির উপমহাসচিব অপূর্ব রানা জাগো নিউজকে মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

শফি বিক্রমপুরী দীর্ঘদিন অসুস্থ ছিলেন শফি বিক্রমপুরী। ব্যাংককে যাওয়ার আগে গত জুনে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিলেন তিনি। সেসময় শ্বাসকষ্টজনিত সমস্যায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।

১৯৪৩ সালের ৪ জুলাই মুন্সীগঞ্জ জেলার (সাবেক বিক্রমপুর পরগণা) শ্রীনগর থানার মত্তগ্রামে জন্মগ্রহণ করেন শফি বিক্রমপুরী। ১৯৪৮ সাল থেকে পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় বসবাস শুরু করেন তিনি। ১৯৬৫ সালে দক্ষিণাঞ্চলের লোকজ প্রেমকাহিনি অবলম্বনে নির্মিত ‘গুনাই বিবি’ সিনেমাটি যৌথ প্রযোজনার মাধ্যমে তিনি প্রযোজক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন। সেসময় হলিউডের বিখ্যাত ইংরেজি ছবি ‘এঞ্জেলিক’ এবং ‘ফান্টুমাস’ সিনেমা দুটি পরিবেশনাও করেন।

১৯৭২ সালে খ্যাতিমান পরিচালক সুভাষ দত্ত পরিচালিত মুক্তযুদ্ধভিত্তিক সিনেমা ‘অরুণোদয়ের অগ্নিসাক্ষী’ এবং শহিদুল হক খান পরিচালিত ‘কলমি লতা’ সিনেমা দুটি যৌথভাবে প্রযোজনা ও পরিবেশনা করেন। ১৯৭৮ সালে সম্পূর্ণ রঙিন সিনেমা ‘রাজদুলারী’র মাধ্যমে পরিচালক হিসেবে তার অভিষেক ঘটে।

১৯৮৯ সালে ঢাকার মালিবাগে ‘পদ্মা’ এবং ‘সুরমা’ নামে দু’টি সিনেমা হল নির্মাণ করে প্রদর্শক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেন শফি বিক্রমপুরী। তিনি ঢাকা এবং নারায়ণগঞ্জের সিনেমা হল মালিক সমিতির সভাপতি হিসেবে দীর্ঘদিন দায়িত্ব পালন করেন। তিনি বাংলাদেশ ফিল্ম সেন্সরবোর্ডের সদস্য ছিলেন।

শফি বিক্রমপুরীর প্রযোজনায় নির্মিত ফোক ফ্যান্টাসি জাদুর সিনেমা ‘ডাকু মনসুর’, ‘বাহাদুর’ ও ‘রাজদুলারী’ পরপর সুপারহিট হওয়ায় চলচ্চিত্রাঙ্গনে চমক সৃষ্টি হয়। এরপর তিনি ‘জীবন তৃষ্ণা’, ‘সবুজ সাথী’, ‘সকাল সন্ধ্যা’, ‘মাটির কোলে’, ‘শশীপুন্নু’, ‘শান্তি-অশান্তি’, ‘জজসাহেব’, ‘দেনমোহর’, ‘অবুঝ মনের ভালোবাসা’সহ অনেক জনপ্রিয় সিনেমা উপহার দেন। তিনি অনেক জনপ্রিয় শিল্পী কলা-কুশলীকে চলচ্চিত্রে আত্মপ্রকাশের সুযোগ করে দিয়েছেন। ঢাকার স্মৃতিকথা নিয়ে ‘ঢাকায় ৫০ বছর’ নামে একটি বই লিখেছেন তিনি। বইটি ২০০৮ সালে প্রকাশ হয়েছে।

এছাড়া একজন সমাজসেবক হিসেবে তিনি বিক্রমপুরে প্রতিষ্ঠা করেছেন নাসিমা শফি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বেগম ফাতেমা আরশেদ আলী উচ্চ বিদ্যালয়, আল মদিনা জামে মসজিদ এবং নেত্রকোনায় পাঁচকাহনিয়া ফাতেমা আমীর আলী দারুল উলুম মাদরাসা এবং দশাল আশরাফুল উলুম হাফেজিয়া মাদ্রাসা।

সর্বশেষ - সারাদেশ

আপনার জন্য নির্বাচিত

হলিউড অভিনেত্রী অ্যান হেচে আর নেই

আমার ছেলে ধূমপানই করতো না, মাদক সংশ্লিষ্টতার প্রশ্নই আসে না: মানববন্ধনে ফারদিনের বাবা

৪০ বছর ধরে বন্দি থাকা ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দিল ইসরায়েল

কিশোরগঞ্জে বাস শ্রমিকদের দুপক্ষের সংঘর্ষ, আহত ১০

ভূমিকম্প নিয়ে বিশেষজ্ঞদের মধ্যেই মতানৈক্য

কমনওয়েলথের অ্যাকশন গ্রুপে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দেওয়ার আহ্বান

আ’লীগ প্রার্থীর পক্ষে মোনাজাত চট্টগ্রাম ডিসির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে লিগ্যাল নোটিশ

টেকসই কৃষি ব্যবস্থা গড়তে সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান কৃষিমন্ত্রীর

সৌদি আরবের কাছে জ্বালানি তেল চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

যুবদল নেতা নয়নকে নিয়ে বিব্রত বিএনপি